ভোলায় ৭ নম্বর মহা বিপদ সংকেত চরফ্যাসন নিউজ ডেস্ক চরফ্যাসন নিউজ ডেস্ক প্রকাশিত: ৮:১২ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ৮, ২০১৯ | আপডেট: ৮:১৮:অপরাহ্ণ, নভেম্বর ৮, ২০১৯ SHARES ঘূর্ণিঝড় বুলবুলে’র প্রভাবে ভোলায় ৭ নম্বর বিপদ সংকেত দেয়া হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত অভ্যন্তরীণ নৌরুটে সব ধরনের নৌযান চলাচল নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। ঘুর্ণিঝড় মোকাবেলায় সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়েছে জেলা প্রশাসন। ঝড় মোকাবেলায় জেলার ৬৬৮টি আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। গঠন করা হয়েছ ৯২টি মেডিকেল টিম। এছাড়াও জেলা সদরসহ সাত উপজেলায় ৮টি কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। বাতিল করা হয়েছে সকল সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি। মানুষকে সতর্ক করতে উপকূলে চলছে রেড ক্রিসেন্ট ও সিপিপির প্রচারণা। জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মাসুদ আলম ছিদ্দিক জানান, ঘুর্ণিঝড় বুলবুল মোকাবেলায় সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে জেলা পর্যায়ে একটিসহ ও সাত উপজেলায় সাতটি কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। এর থেকে সকল মানুষ সার্বক্ষনিক ঘুর্ণিঝড় বিষয়ক সেবা নিতে পারবে। জেলার ৬৬৮টি আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। সিপিপি, রেড ক্রিসেন্ট ও স্কাউটসসহ মোট ১৩ হাজার সেচ্চাসেবী প্রস্তুত রাখা হয়েছে। দুর্যোগকালিন সময়ে চিকিৎসা সেবা দেয়ার জন্য ৯২টি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের কাছে শুকনো খাবার, প্রয়োজনীয় চাল, টিন ও নগদ টাকাসহ পর্যাপ্ত ত্রান সামগ্রী রয়েছে। ইতোমধ্যে উপজেলা নির্বাহী অফিসারদের মাধ্যমে বিভিন্ন আশ্রয় কেন্দ্রে ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দেয়া হয়েছে। ভোলা সিপিপির উপ-পরিচালক মো. সাহাবুদ্দিন জানান, ঝড়ের বিষয়ে মানুষকে জানাতে সিপিপি ও রেডক্রিসেন্ট কর্মীরা প্রচার-প্রচারনা শুরু করে দিয়েছেন। সিপিপির ১০ হাজার ২০০ সেচ্চাসেবী প্রস্তুত রয়েছে। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় চরফ্যাসন উপজেলা সিপিপির সহকারি পরিচালক মোকাম্মেল হক লিপন জানান, বর্তমানে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত চলমান রয়েছে। তিনি সকল জনসাধারণকে অতি দ্রুত নিকটস্থ ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেয়ার অনুরোধ জানান। Facebook0Tweet0Pin0Email0 SHARES আরও পড়ুন বৃহস্পতিবার থেকে স্বর্ণের দাম ভরিতে ১,১৬৬ টাকা কমছে ওমিক্রনের দুই সাব ভ্যারিয়েন্টের কারণে দেশে করোনার নতুন ঢেউ