আওয়ামী লীগের বর্ণাঢ্য বিজয় শোভাযাত্রা চরফ্যাসন নিউজ ডেস্ক চরফ্যাসন নিউজ ডেস্ক প্রকাশিত: ৭:৫৪ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ১৮, ২০২১ | আপডেট: ৭:৫৫:অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ১৮, ২০২১ SHARES স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী মুজিববর্ষ উপলক্ষে শনিবার রাজধানীতে বর্ণাঢ্য বিজয় শোভাযাত্রা করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। এতে বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী অংশ নেন।ঢাকা মহানগরীর ১৫টি নির্বাচনী এলাকা, ৪১টি থানা এবং শতাধিক ওয়ার্ড থেকে নেতাকর্মীদের স্রোত এসে মিলে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সামনে। ৫০ বছর আগে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের যে স্থানে পাক হানাদাররা আত্মসমর্পণ করেছিল, ঠিক সেই স্থানটির সামনে থেকেই শোভাযাত্রা শুরু করে আওয়ামী লীগ। বিজয় শোভাযাত্রা ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে গিয়ে শেষ হয়। সোহরাওয়ার্দী উদ্যান সংলগ্ন ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটের সামনে রাস্তায় খোলা ট্রাকের ওপর তৈরি মঞ্চে শোভাযাত্রা পূর্ব সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। শোভাযাত্রার উদ্বোধন করেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এবং কেন্দ্রীয় ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু। শোভাযাত্রা পূর্ব সমাবেশে দেশি-বিদেশি সকল ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তোলার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন আওয়ামী লীগ নেতারা। বিজয় মিছিলের আগে দুপুর ২টার মধ্যেই আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী নেতাকর্মীদের ঢলে শাহবাগ থেকে মৎস্য ভবন পর্যন্ত গোটা এলাকা জনসমুদ্রে পরিণত হয়। বিজয় শোভাযাত্রায় হাতি, ঘোড়ার গাড়ি, নৌকা, ডামি রাইফেল, কামান, ট্যাঙ্কসহ মুক্তিযুদ্ধকালীন মুক্তিযোদ্ধাদের রণসজ্জা, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিজয় উল্লাসসহ বিভিন্ন ডামি প্রদর্শনী সাধারণ মানুষের বাড়তি মনযোগ আকর্ষণ করে। শোভাযাত্রায় থাকা বিভিন্ন ট্রাকে লাগানো মাইকে ঐতিহাসিক ৭ মার্চে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ প্রচার এবং দেশাত্মবোধক গান পরিবেশন করা হয়। Facebook0Tweet0Pin0Email0 SHARES আরও পড়ুন এসএসসি পরীক্ষা কবে হবে, জানালেন শিক্ষামন্ত্রী মনপুরায় অসহায় মহিলাদের মাঝে ২ হাজার শাড়ী বিতরণ
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী মুজিববর্ষ উপলক্ষে শনিবার রাজধানীতে বর্ণাঢ্য বিজয় শোভাযাত্রা করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। এতে বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী অংশ নেন।ঢাকা মহানগরীর ১৫টি নির্বাচনী এলাকা, ৪১টি থানা এবং শতাধিক ওয়ার্ড থেকে নেতাকর্মীদের স্রোত এসে মিলে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সামনে। ৫০ বছর আগে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের যে স্থানে পাক হানাদাররা আত্মসমর্পণ করেছিল, ঠিক সেই স্থানটির সামনে থেকেই শোভাযাত্রা শুরু করে আওয়ামী লীগ। বিজয় শোভাযাত্রা ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে গিয়ে শেষ হয়। সোহরাওয়ার্দী উদ্যান সংলগ্ন ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটের সামনে রাস্তায় খোলা ট্রাকের ওপর তৈরি মঞ্চে শোভাযাত্রা পূর্ব সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। শোভাযাত্রার উদ্বোধন করেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এবং কেন্দ্রীয় ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু। শোভাযাত্রা পূর্ব সমাবেশে দেশি-বিদেশি সকল ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তোলার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন আওয়ামী লীগ নেতারা। বিজয় মিছিলের আগে দুপুর ২টার মধ্যেই আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী নেতাকর্মীদের ঢলে শাহবাগ থেকে মৎস্য ভবন পর্যন্ত গোটা এলাকা জনসমুদ্রে পরিণত হয়। বিজয় শোভাযাত্রায় হাতি, ঘোড়ার গাড়ি, নৌকা, ডামি রাইফেল, কামান, ট্যাঙ্কসহ মুক্তিযুদ্ধকালীন মুক্তিযোদ্ধাদের রণসজ্জা, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিজয় উল্লাসসহ বিভিন্ন ডামি প্রদর্শনী সাধারণ মানুষের বাড়তি মনযোগ আকর্ষণ করে। শোভাযাত্রায় থাকা বিভিন্ন ট্রাকে লাগানো মাইকে ঐতিহাসিক ৭ মার্চে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ প্রচার এবং দেশাত্মবোধক গান পরিবেশন করা হয়।